Post By
Kalipada Roy
বিখ্যাত ইংরেজ কবি জন মিল্টন ৯ই ডিসেম্বর ১৬০৮ সালে জন্মগ্রহণ করেন৷
সপ্তদশক শতাব্দীর ইংরেজ কবি, গদ্য লেখক এবং কমনওয়েলথ অব ইংল্যান্ডের একজন সরকারি কর্মচারী। তার প্রসিদ্ধ কাব্য প্যারাডাইস লস্ট এর কারণে তিনি সমধিক পরিচিত। কয়েক শতাব্দী শীর্ষ ইংরেজ কবির অবস্থানে থাকার পর বিংশ শতাব্দীর মাঝামাঝি টি এস এলিয়ট ও এফ আর লেভিস এর জনপ্রিয়তার কাছে তার শীর্ষস্থান হুমকির মুখে ছিল। কিন্তু বিভিন্ন সামাজিক ও সাহিত্য জার্নালের কল্যাণে মিল্টনের অবদান একুশ শতাব্দীতেও অটুট রয়েছে।
জন মিলটন
জন্ম ডিসেম্বর ৯, ১৬০৮
ব্রেড স্ট্রিট, চিপসাইড, লন্ডন, ইংল্যান্ড
মৃত্যু নভেম্বর ৮, ১৬৭৪ (৬৫ বছর)
বানহিল, লন্ডন, ইংল্যান্ড
পেশা কবি, প্রাবন্ধিক, সরকারী কর্মচারী
সাহিত্য আন্দোলন [ আন্দোলন ] জন মিলটন ইতালি থাকা অবস্থায় ইংল্যান্ড থেকে খবর এল দেশে যু্দ্ধের সম্ভাবনা দেখা দিয়েছে। খবর শুনে তিনি ইংল্যান্ডে ফিরে এলেন। এসময় তার ভিতরে জেগে উঠল বিদ্রোহী সত্তা। এবার আর কাব্য নয় এখন প্রয়োজন গদ্যের। লন্ডনে এসে পাকাপাকিভাবে ঘর বাধলেন তিনি। নিজেকে ঘোষণা করলেন এই যুদ্ধের সৈনিক হিসেবে। তবে তার অস্ত্র বন্দুক নয়, কলম।এ সময় তিনি রচনা করেন এ্যরোপ্যাজিটিকা গ্রন্থটি। এ গ্রন্থে সমগ্র বিশ্বের মানুষের বাক স্বাধীনতা, মুদ্রণ স্বাধীনতা এবং সংগ্রামের এক জীবন্ত দলিল।
তার মৃত্যুর পর থেকে আজ পর্যন্ত মিল্টনের জীবন নিয়ে বিস্তর গবেষণা হয়েছে।
Kalipada Roy
বিখ্যাত ইংরেজ কবি জন মিল্টন ৯ই ডিসেম্বর ১৬০৮ সালে জন্মগ্রহণ করেন৷
সপ্তদশক শতাব্দীর ইংরেজ কবি, গদ্য লেখক এবং কমনওয়েলথ অব ইংল্যান্ডের একজন সরকারি কর্মচারী। তার প্রসিদ্ধ কাব্য প্যারাডাইস লস্ট এর কারণে তিনি সমধিক পরিচিত। কয়েক শতাব্দী শীর্ষ ইংরেজ কবির অবস্থানে থাকার পর বিংশ শতাব্দীর মাঝামাঝি টি এস এলিয়ট ও এফ আর লেভিস এর জনপ্রিয়তার কাছে তার শীর্ষস্থান হুমকির মুখে ছিল। কিন্তু বিভিন্ন সামাজিক ও সাহিত্য জার্নালের কল্যাণে মিল্টনের অবদান একুশ শতাব্দীতেও অটুট রয়েছে।
জন মিলটন

ব্রেড স্ট্রিট, চিপসাইড, লন্ডন, ইংল্যান্ড
মৃত্যু নভেম্বর ৮, ১৬৭৪ (৬৫ বছর)
বানহিল, লন্ডন, ইংল্যান্ড
পেশা কবি, প্রাবন্ধিক, সরকারী কর্মচারী
সাহিত্য আন্দোলন [ আন্দোলন ] জন মিলটন ইতালি থাকা অবস্থায় ইংল্যান্ড থেকে খবর এল দেশে যু্দ্ধের সম্ভাবনা দেখা দিয়েছে। খবর শুনে তিনি ইংল্যান্ডে ফিরে এলেন। এসময় তার ভিতরে জেগে উঠল বিদ্রোহী সত্তা। এবার আর কাব্য নয় এখন প্রয়োজন গদ্যের। লন্ডনে এসে পাকাপাকিভাবে ঘর বাধলেন তিনি। নিজেকে ঘোষণা করলেন এই যুদ্ধের সৈনিক হিসেবে। তবে তার অস্ত্র বন্দুক নয়, কলম।এ সময় তিনি রচনা করেন এ্যরোপ্যাজিটিকা গ্রন্থটি। এ গ্রন্থে সমগ্র বিশ্বের মানুষের বাক স্বাধীনতা, মুদ্রণ স্বাধীনতা এবং সংগ্রামের এক জীবন্ত দলিল।
তার মৃত্যুর পর থেকে আজ পর্যন্ত মিল্টনের জীবন নিয়ে বিস্তর গবেষণা হয়েছে।
কোন মন্তব্য নেই:
একটি মন্তব্য পোস্ট করুন